এসো খড়ে সুঁই খুঁজি

Custom Search

Thursday, April 29, 2010

কিশোরতোষ গল্প: আকাশছোঁয়া

মূল গল্পকার: মাইক রাথ (Mike Krath)
মূল শিরোনাম: High and Lifted Up



=========================================

অনুবাদের অভিপ্রায়টা ছিলো মোস্তাফিজ রিপনের। এর আগে কতগুলো ছড়া লিখেছিলাম পিচ্চিদের জন্য, কয়েকটা গল্প-ও লিখেছি; তবে সেইসব শিশুতোষ হয়েছে কিনা সে দ্বিধা নিয়ে প্রকাশ করা হয় নি, কম্পুতে নিদ্রা দিচ্ছে। অনুবাদ করে ফেললাম অনীক আন্দালিব বলায়। আবার দ্বিধা, শিশুতোষ হলো তো! শিশুতোষ না হলে-ও কিশোরতোষ হলেই হবে।

Tuesday, April 27, 2010

সে খোঁপা বেঁধে বসুক ছন্নফুলী, হাওয়াবসতি নিয়ে আমি সঙ্গী


খরগোশ আর কুকুরের ভ্রাতৃত্ব নিয়ে এই শহর, ব্রোসার্ড, সারা সকাল সমগ্র দুপুর ভিজতেছিলো ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টি ও গুচ্ছ তুষারে। আর বিষাদপ্রত্ন নিয়ে সারি সারি ফিরছিলো মানুষদের গাড়ি চটক বাড়ি বাড়ি।
আমি চশমা খুলে রেখে-ও দৃশ্যায়নের আন্তরিকতায় চপল হয়ে উঠি। প্রগলভ কণ্ঠে ডাকে কাঁথা-লেপ-বিছানা, 'কালরাতের না ঘুমানো ঘুমটুকু বুঝে নাও।'
আবহাওয়া বার্তায় মোতাবেক জানতে পারি বিকেলে রোদের ক্ষমতায়ন হবে। ফলে উঠোনে আচার রোদে দেয়ার মতো সাময়িক উষ্ণতায় চঞ্চল হয়ে উঠবে বিমর্ষ দালান-রেস্তোরা-জাদুঘর।
এমন দিনে তোমাকে কাছে পেলে খুব ভাল্লাগে, সঙ্গে না থাকলে-ও দ্ব্যর্থহীন কিছু কথা বলে নেয়া যায় ভ্রাম্যফোনে। 

 

ক্লান্তি নিয়ে দেখি ভুল চোখ। কান্না কান্না লাগে, হাঁসেরা কাঁদে না বলে

আমি ক্ষয় দিয়ে লিখেছি উষাকুঁদ পৃথিবী

আজকে কেউ একজন বাড়ি থেকে পালিয়ে যাবে। পথক্লান্তি, রিপুভীতি প্রভৃতি শারীরিক স্থগিত রেখে; কয়েকটি সিএনজি কেবল তেজগাঁও বরাবর একগামী ছুটবে। উচ্চতাভীতি জিরাফেরই বেশি; স্যাডলবিহীন ঘোড়াগুলো কখনো তাই খালি থাকে না।

আমি ক্ষয় দিয়ে লিখেছি উষাকুঁদ পৃথিবী

কেউ এসে শুনিয়ে গিয়েছিলো

Sunday, April 25, 2010

টাট্টুস ছড়া লিখতে গিয়ে

ছড়া: টাট্টুস ছড়া লিখতে গিয়ে
===============================

তিনি কাতুরে বললেন, 'একটি টাট্টুস ছড়া লেখো'

টাট্টুস ছড়া লিখতে গিয়ে পেন্সিল বাট্টুস হয়ে গেলো
এখন কী উপায় করি! 'কলমে জল ভরে দেখো!'
জল আনতে যে আমার কলসে বড্ড অলসতা এলো
'তাহলে সব ছেড়ে গাঁদাফুলের বনে কানামাছি খেলো'

ধুর, ছাই! তোমাকে দিয়ে

সূর্যের অবর্তমানে

সূর্যের অবর্তমানে রাতুল খর-জবার বন হেসেছিল
আমরা কোন বর্ণ লুকাই নি।
নিউরনের ক্ষেতে কারা যেন বুনে দেয় বচনের খনিজ;
ইস্টিশনের পরিখা ও গতি-প্রাঙ্গণ এখন নির্জন।

কাঁচের দেয়ালের দু'পাশে মধ্যস্ততার পাঠ শিখে

পছন্দসই রজনীগন্ধার আঙুল ধরি;
রোদেলা লাটিমের অর্বিট।

মাঠের সমগ্র বাঘ চলে গেছে দূরবর্তী নৌকার

১৯৭১: ঘাস থেকে ঘুড়ি, রূপকথাগুলো বাস্তবফুল

১৯৭১: ঘাস থেকে ঘুড়ি, রূপকথাগুলো বাস্তবফুল
=============================


এলোচুল মেলে ডাকলে বলে এসে গেলাম
খোঁপার বাঁধনে বাঁধলে বলে ডোরে পড়লাম
এসো তোমার খোঁপার বাঁধন আমার ছন্নগঠন
খুলে পরষ্পরের সুতো ধরি।


একদা এক দেশে একটি গ্রাম ছিল।

গ্রাম থাকলে মানুষ থাকে, আর থাকে পাহারাদার বৃক্ষসভ্যতা। রোদচশমায় মুখচোখ ঢেকে কড়ই গাছের শাখাপাতানিশান তলে একটি মাঝারী বয়েসের টিনের ঘর পাওয়া গেল। ঘরের মালিক মতিউরের পাকা দাঁড়ির সাথে পাল্লা দিয়ে ঢেউটিনগুলো ফুটোবহুল হয়েছে। ফলস্বরূপ অন্দরঘরে বর্ষার অনুপ্রবেশ রোধ করতে এখানে সেখানে পলিথিন খড়ের গেলাপ দিয়ে আচ্ছাদন দেয়া হয়েছে। দু'টি ছেলেমেয়ে নিয়ে মাতা-তেরেসা-বউটা সংসার সামাল দেয়, চাঁদ-সূর্য যেমন পোনা-তারাদের রাজ্য নিয়ন্ত্রণ করে।


রূপকথার সেইসব কাহিনি আমরা জানি, ঠাকুরমা

| তিল-গপ্পো | গোসল

আমি নোনাধরা পুকুর পাড়ের উচ্ছাসিত গোসল সাজিয়ে রেখেছি নিউরনে নিউরনে। স্মৃতিক্ষয়নির্যাস'র শ্রাদ্ধ করে আমি দিব্যি শৈশব-কৈশোর জাবর কাটি, ভাঁজ করি বাসররাতের শাড়ীর মতো আনমনে। চকচকে বাথটাব আমাদের সরোবর সঙ্গী; আয়তনে বিশাল আমাদের বাথটাব আমাকে কামুক করে তুলে মাঝে মাঝে; ধুলকি চালে নড়তে থাকা পুকুরঘাটের মায়া কামজ বৈকি।

বাড়িটা কিনেছি বছর দেড়েক হয়েছে। আবিদ বাথরুমবিলাসী, একটু খোলাসা করে বলি; গোসল করতে সে সময় নেয় ঘণ্টা দুই প্রায়। এটুকু সময় সে কি করে তা আমার অগোচরে; আমরা যারা আধুনিক মানুষ তারা স্বামী-স্ত্রীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় বিশ্বাস করি- আমাদের সন্দেহজনক মনকে বশে রেখে।

আমার মাঝে মাঝে মনে হয় বাথরুমবিলাসী আবিদ বাড়িটা কিনেছে এই বিশাল বাথরুমের কারণে, যদি-ও এটা পরীক্ষিত সত্য নয়।
কাল রাতে একটা ভোজন ছিল, আমাদের আধুনিক অভিধানে পার্টি হিসেবে সংরক্ষিত। ফিরলাম রাতে একটায়, আবিদের প্রেমজ-কামজ-আত্নজ মৃদ্যু অত্যাচার নিয়ে ঘুমকে পাশে শোয়ালাম ভোর রাত তিনটায়। আজ ছুটি। সময় নিয়ে গোসল করার ইচ্ছা নিয়ে বাথরুমে ঢুকে দেখি ঠান্ডা-গরম পানির পাইপে অনাঙ্ক্ষিত গোলযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ফলশ্রুতিতে আমার পরকীয়াপ্রেমিকগোসল করতে বিলম্ব হল মিনিট পনের। সবকিছুর স্বাভাবিক বন্দোবস্ত করে নগ্ন শরীরে বাথটাবে নিজেকে প্রবেশ করালাম। নারীরা-ও প্রবেশ করানোর স্বাদ নিতে ভালবাসে! আবিদ অফিসে, মাইরি বলছি, ও কাছে থাকলে হাংলার মতন তাকিয়ে থাকত; দেবীর আশ্রম মানুষের বাথরুমে ঠাঁই নিয়েছে ইদানীংকাল।
কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে আমি নিজেকে আদর করলাম। নিজেকে আদর করা মাঝে মায়া আছে, ঘোরমায়া। আমি তারিয়ে তারিয়ে মায়াবন্ধন পরছি! পুরো বাথটাব পানি পূর্ণ হলে আমি পাঁচ মিনিটের মতো চুপটি শুয়ে থাকলাম, শুধু মাথাটা উপরে উঠানো, সারা শরীর জলের দাসী এখন। মাথাটা পানির নিচে নিয়ে থাকা গেলে ভালতর হতো, মীনজাতির প্রতি আমার ঈর্ষা প্রকাশ পেল- একটা ফুলকা চাই আমার।
আবিদ কাল রাতে তুশার সাথে কি বাড়াবাড়ি করে ফেলেনি? তুশাটা কেমন গেঁয়ো মেয়ে, হাত ধরলেই বুঝি প্রেম হয়ে যায়! মাহাবুব সাহেব তো সেদিন কনিকার শরীরময় দাঁড়িয়েছিলেন- অথচ কনিকা কী মোহময় হাসি দিয়ে সামলে নিল! আবিদের সাথে কি এই ব্যাপারে কথা বলব? বলা উচিত? সামান্য ব্যাপার নয় কি? কিন্তু তুশাটা যেভাবে আবিদের হাত ঝেড়ে ফেলে দিল তা চিন্তা উদ্দেপক বটে।
আমি শরীর পরিষ্কার করার কার্যে নিমগ্ন হলাম। বাঁ স্তনে আবিদের প্রথাগত দাঁতের দাগ এখনো বিদ্যমান! তরলসাবান দিয়ে সমগ্র বাথটাবের পানিকে ফেনা ফেনা করে তুললাম। ফেনাময় বাথটাব, ফেনাময় বাথরুম, ফেনাময় বাড়ি, ফেনাময় জীবন; ধরত গেলে পিছলে যায়, উবে যায়।
গান ছেড়ে দিলে সোনায়-সোহাগা হতো। বাথরুমে গানের বন্দোবস্থ করার কৃতিত্ব আবিদের একার। লুকানো স্পিকারে আমার ধাবমান সংগীত শুনি, আমাদের ধাতস্থ করি!
আমার গোসল শেষ হয়ে এসেছে। বাথটাবের পানি ছেড়ে দিলাম; কল-কল করে পানি নেমে যাচ্ছে, ফেনাময় পানি! না, কলকল করে তো শব্দ হচ্ছে না! পানির নিরীহ স্রোতের দিকে তাকিয়ে আমি বিজ্ঞানমনষ্ক হয়ে গেলাম! বাচ্চারা কান্না করলে পানির ছেড়ে দিবেন বেসিনে, বাচ্চাকে কাছে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবেন। দেখবেন, কান্না থেমে গেছে। বেসিনে কৃত্রিম জলাশয় তৈরী করা পানির শব্দতরঙ্গ নিয়ামকস্বরূপ!

আমি বাথটাবের দুপাশে হাত রেখে উঠে দাঁড়াবার চেষ্টা করলাম। আমার হাত পিছলে গেল। এই আর এমন কি! কতরাতে আমার শরীর আবিদের কাছ থেকে পিছলে যায়। সাবানপানিতে বাথটাব পিচ্ছিল হয়ে গেছে।

আমি একহাত শরীরের নিচে দিয়ে, অন্য হাত বাথটাবের কিনারায় রেখে ভর দিয়ে উঠে দাঁড়াবার পণ নিলাম। আমার হাতদ্বয় দ্বিতীয়বারের মতন পিছলে গেল! 
================================= 
=================================
মূল পোস্ট: সামহয়্যার-ইন-ব্লগ

রচনাকাল: ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯

| তিল-গপ্পো | আমরা যারা দেবতা হয়ে থাকি

হাঁটাহাঁটির ব্যাপারে আমি জন্মগত প্রতিভা বলা চলে। পাশের বাড়ির নজরুল সাহেবের মত হাতের থাবা মেরে কুমড়া ক্রয় কিংবা গন্ধ শুঁকে পাবদা মাছ কেনার মতন তুখোড় না হলেও বাজারের কার্যটুকু সমাধা করতে আমার নাতিদীর্ঘ সময় লাগে। নজরুল সাহেব আহলাদি কদম পেলে

| তিল-গপ্পো | বৃত্তে প্রবেশ নিষেধ!

বর্ণা আমার কাছ থেকে মাত্র হাত দুয়েক দূরে বসে আছে। ইচ্ছে করলে তাকে আমি ছুঁয়ে দিতে পারি। ইচ্ছে করলে আমি স্পর্শিত হতে পারি। বর্ণা তাকিয়ে আছে বাইরে। তীব্র বৃষ্টি হচ্ছে; মেঘ-বাতাস ধরনের বৃষ্টি। বিশেষণটা আমার বন্ধু অর্ণবের দেয়া। অর্থাৎ, যে বৃষ্টিতে মেঘ আর বাতাসের আধিক্যতা থাকে ঢের। কিন্তু আজকের বৃষ্টি আত্নভোলা, অঝরে ঝরছে।

তোমার আঙুলে ঘণ্টার অজস্র কাঁটা: "থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন"


এইসব কিছু বলতে ভালো লাগে না, তবু-ও পথ ছেড়ে জমিনে গিয়ে দাঁড়াই। কৃষকেরা আজকের মতো করে ঘরে ফিরে গেছে; আজ দিনটি সূর্যমুখী ফুলের মতো রোদের রঙ করে ছিল।
জমিন ছেড়ে আরো হাঁটি। আশা জাগে জমিনের অইপ্রান্তে যেখানে দিগন্ত আকাশের রেইনবো হয়ে আছে সেখানে একটি নদী থাকবে। রেইনবোটি চাতক পাখি হয়ে জলে চুষে যাবে নদীস্তন! হাঁটতে হাঁটতে তার কাছে দাঁড়াব। নদীর কাছে দাঁড়ালে মানুষ পাহাড় হয়ে যায়, ভিতরে।

কতিপয় আলোকচিত্র; প্রকাশখণ্ড- ১

=========================
ফটোগ্রাফী বা আলোকচিত্রবিদ্যা সম্পর্কে ইদানীং প্রচুর আগ্রহ। তবে যেহেতু আমার ক্যামেরাটা ফিল্ম-ক্যামেরা এবং যে ডিজিটালটা আছে তা সর্বদা বহনযোগ্য নয়, তাই আইফোন দিয়ে ছবি তুলি প্রায়!

হাসাহাসি করবেন না, গরীব মানুষ-ও কাবাব খাওয়ার ডাক পাড়ি। :`> :`>


নিচে আমার কিছু আলোকচিত্র দিলাম।

=========================
গোপন - Concealment - 1

=========================

চেতনা - Perception - 1

চাঁদ নিভে গেলে বসে থাকি হাসনাহেনার বনে

রোদ, তুমি স্বাস্থ্যবতী হয়ে রও এই সহজলভ্য দুপুরে।
পাড়ার রকে, বারান্দার গ্রীলে, আর ময়দানের কিশোর গাছটার কাছে। মানুষের কাছে রোদের মূল্য কম, নেই বললেই চলে। দেখ, ভুলে গেছি কতো রোদের করস্পর্শ- আমার ঘাড়ের উঠোনে, আঙুলের ব্যবহারে।

ভুলে গেছি থানা রোডের কাছে কৃষ্ণচূড়ার বিস্তার।

এখানে এখন শরৎ। বাঙালি রুটিনে।

গান: কেবা জানে মন খারাপের এইসব দুপুর মানে

অভিগীতি: কেবা জানে মন খারাপের এইসব দুপুর মানে

যদিও মন ভালো নেই, মন ভালো নেই
চুলের ডানায় যেমনিচ্ছে উড়তে পারি
তবুও হাওয়া গুনি, হাওয়া গুনি সেই
রোদপাখির ডানায় ফাগুন আঁকড়ে ধরি


কেবা জানে মন খারাপের এইসব দুপুর মানে

কী নিয়ে মাতামাতি...

13 Reasons Why (1) ADHD (1) Alzheimer's disease (1) Antibiotic Resistance (1) Anxiety (1) Autism (1) Brexit (1) Brief Answers to the Big Questions (10) Britain (1) Bruce Peninsula (1) Cades Cove Scenic Drive (1) Canada (2) Clingsman Dome (1) District 9 (1) Dopamine (1) Dyer's Bay (1) Federico Garcia Lorca (1) Fierté Montréal (2) Gaspé & Percé Rock (1) Global Warming (2) Great Smoky Mountains (2) Heatwave (1) Hemianopia (1) infographics (1) Instagram (104) International Balloon Festival (1) Interstate 77 (1) Lift (1) Links (1) Maple syrup boiling down (1) Maple syrup harvesting (1) Marconi Union (1) Mike Krath (1) Montmorency Falls (2) Montreal International Jazz Festival (1) Montreal Pride Parade (2) Mother Teresa (1) Movies (1) Music (2) Netflix (1) Niagara Falls (3) Nickelback (1) Nirvana (1) North Carolina (1) nutella (1) Photography (2) Photos (104) Poets of the Fall (2) Psychology (1) Rain storm in Montreal (1) Rape (1) Reading List (1) Saint-Remi (1) Samuel de Champlain Bridge (1) Sandra Crook (1) Schizophrenia (1) Sci-Fi (1) Sci-Hub (1) Shortest Sci-Fi (1) Smoky Mountains (1) Stephen Hawking (15) Sunshine 2007 (1) Tennessee (1) The Beatles (1) The Danish Girl (1) The Grand Design (8) The Handsome Family (1) Tobermory (1) Toronto (2) Transexualism (1) True Detective (1) Tyrannosaurus rex (1) Wallingford Back Mine – Mulgrave et Derry (1) West Island (1) Womenchapter (1) অটিজম (3) অটোয়া (1) অণুগল্প (7) অনুবাদ (17) অভিগীতি (12) অভিলিপি (9) অর্থনীতি (2) অ্যালকোহল (1) আইন ও বিচারব্যবস্থা (1) আইসিস (2) আচরণগত স্নায়ুবিজ্ঞান (1) আত্মহত্যা (2) আলঝেইমারের রোগ (3) আলোকচিত্র (6) আলোকবাজি (9) ইচ্ছেকথা (3) ইন্সটাগ্রাম (104) উইমেন-চ্যাপ্টার (1) উদ্বেগ (1) উবার (1) একুশে বইমেলা (1) এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ (1) এম-তত্ত্ব (5) কবিতা (95) কম্পিউটার বিজ্ঞান (1) করোনাভাইরাস (6) কলাম (5) কানাডা (4) কাব্যালোচনা (2) কাসেম বিন আবুবাকার (1) কিশোরতোষ (1) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (1) কৃষ্ণগহ্বর (1) কোভিড-১৯ (8) ক্যান্সার (1) ক্রসফায়ার (1) ক্লোনিং (1) খাদ্যব্যবস্থা (1) গণতন্ত্র (1) গবেষণা (1) গবেষণাপত্র (1) গর্ভপাত (1) গল্প (8) গাঁজা (1) গান (17) গুজব (1) গ্যাব্রিয়েলা মিস্ট্রাল (1) চলচ্চিত্র (4) ছড়া (5) ছবি (104) ছোটগল্প (5) জঙ্গিবাদ (1) জনস্বাস্থ্য (2) জিকা ভাইরাস (1) জীববিজ্ঞান (1) জীবাণু (1) ট্রান্সসেক্সুয়াল (1) ট্রান্সসেক্সুয়ালিজম (1) ডাইনোসর (1) ডাউনলোড (1) ডোপামিন (1) তাপমাত্রা (1) তিল-গপ্পো (17) তুষার দত্ত (2) তেজস্ক্রিয়তা চিকিৎসা (1) দূরবীন (2) দৃষ্টিশক্তি (1) ধর্ম (3) ধর্ষণ (2) নায়াগ্রা ফলস জলপ্রপাত (1) নারী (3) নারী স্বাধীনতা (1) নুটেলা (1) নৈতিকতা (1) পরিবেশ (1) পাঁচমিশালী (1) পাঠসূচি (1) পাম তেল (1) পাহাড় (1) পুস্তক (1) পেডোফিলিয়া (1) প্রকৃতি (1) প্রবন্ধ (2) প্রবাস (2) প্রাইমেট (1) ফটোগ্রাফী (1) ফেসবুক (1) ফ্রান্স (1) বই (2) বড় প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর (10) বয়ঃসন্ধি (1) বর্ণবাদ (1) বাঙলাদেশ (18) বাবা (1) বাংলাদেশ (1) বিজ্ঞপ্তি (1) বিজ্ঞান (13) বিটলস (1) বিষণ্নতা (3) বুরকিনি (1) বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি (7) বৈশ্বিক উষ্ণতা (1) ব্যক্তিত্ব (1) ব্যথা (1) ভাইটামিন ডি (1) ভাইরাস (1) ভালোবাসা (1) ভুয়া খবর (1) ভেন্টিলেটর (1) ভ্রমণ (3) মনস্তত্ত্ব (1) মনোবিজ্ঞান (19) মন্ট্রিয়াল (1) মন্ট্রিয়াল আন্তর্জাতিক জ্যাজ উৎসব (2) মস্তিষ্ক ক্যান্সার (1) মহিমান্বিত নকশা (3) মাদক (1) মাদকাসত্তি (2) মাদার তেরেসা (1) মানসিক স্বাস্থ্য (5) মুক্তগদ্য (3) মুক্তচিন্তা (3) মুক্তিযুদ্ধ (3) মৌলবাদ (1) যাপিত জীবন (2) যুগান্তর পত্রিকা (1) যৌনতা (1) রাজনীতি (1) রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প (3) রূপান্তরকাম (1) রৌদ্রস্নান (1) লিওনার্ড ম্লোডিনো (5) লিংক (2) লিঙ্গরূপান্তর (1) লিঙ্গরূপান্তরকারী (1) লিথিয়াম (1) লিফট (1) শিক্ষাব্যবস্থা (1) শিশুতোষ (3) সংগীত (3) সন্ত্রাসবাদ (1) সংবাদমাধ্যম (1) সময়ভ্রমণ (1) সমালোচনা (1) সর্দিগর্মি (1) সানশাইন (1) সামাজিক দূরত্ব (1) সাম্প্রতিক দেখা চলচ্চিত্র (1) সার্স-কোভ-২ ভাইরাস (4) সাহিত্য (4) স্কিৎসোফ্রেনিয়া (1) স্টিফেন হকিং (16) স্ট্রোক (1) স্নায়ুবিজ্ঞান (12) স্নায়ুবিষ (1) স্বাস্থ্যসেবা (1) হলুদ (1)
রোদের অসুখ © 2008 Por *Templates para Você*