এসো খড়ে সুঁই খুঁজি

Custom Search

Friday, June 3, 2016

অভূতপূর্ব পাশের হার ও বাঙলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার ক্রমবর্ধমান অবনতি


মনে করুন যে আপনার ছেলে সৈকত, যে কিনা এসএসসি এবং এইচএসসিতে এ+ পাওয়া, বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা মেডিকেল কলেজের ভর্তিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় নি, এবং এখন কী করবে সে বিষয়ে দিশেহারা; অথবা সে একটি কাজ পেলো কিন্তু কাজ ধরে রাখতে পারে নি, কারণ কাজটি চালিয়ে নেয়ার জন্য যে কারিগরি দক্ষতা কিংবা প্রকৌশলী জ্ঞান অথবা হাতে-খড়ি অভিজ্ঞতার প্রয়োজন দরকার তার কিছুই তার নেই। তার সম্বল হচ্ছে এসএসসি এবং এইচএসসিতে এ+ সার্টিফিকেট, যা সে পেয়েছে কৃত্রিমভাবে গ্রেইড ইনফ্লেশন বা পরীক্ষার প্রাপ্ত মান বা পাশের হার স্ফীতি করতে থাকা শিক্ষাব্যবস্থার কারণে। মনে করুন সে আপনাদের স্বপ্নসাধনা পূরণ করতে না পেরে অথবা জীবনের এই টানাপোড়ন সময়ে কী করবে সেই মানসিক চাপে আত্মহত্যা করলো, সাম্প্রতিককালে যেমনটি করেছে বোর্ডের ভুলের কারণে আত্মহত্যা করা হিন্দু-ধর্মাবলম্বী মেয়েটি।


শুনে গল্প গল্প বলে হলে-ও বাঙলাদেশ এখন মূলত গ্রেইড  ইনফ্লেশনের দেশ। অন্যান্য অনেক উন্নত দেশ যেমন আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ইত্যাদি রাষ্ট্রের বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ডিপার্টমেন্ট বা বিষয় অনুসারে কিছু কিছু গ্রেইড ইনফ্লেশন হলেও বাঙলাদেশ এটি ইদানীংকালে ব্যাপক এবং সরকারিভাবে পরিপুষ্ট। 

২০১৬ সালে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাশের হার ৮৮.৮৯%, যা কিনা কানাডা অথবা আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রের দেশের মাধ্যমিক বিদ্যালয় পাশের হারের তুলনায় অনেক বেশি, যেমন কানাডার মাধ্যমিক বিশ্ববিদ্যালয় পাশের হার ২০০৭ সালে ছিলো ৮৪.৪%। শুধু তাই নয়, বাঙলাদেশের এই পাশের হার অনেক উন্নত দেশের তুলনায় মাত্রাতিরিক্ত। এই পাশের হার যদি দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে কিংবা মেধাশক্তিকে প্রতিফলন করতো তাহলে তা নিঃসন্দেহে ঈর্ষনীয় হতো, কিন্তু এই অস্বাভাবিক পাশের হারের পেছনে রয়েছে সরকারের কৃত্রিমভাবে গ্রেইড ইনফ্লেশনের জন্য নির্দেশ দেয়া, বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড থেকে শিক্ষকরা যখন পরীক্ষার খাতা সংগ্রহ করতে যান তখন তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয় “পাশ করিয়ে দেয়ার” জন্য, ভুলভ্রান্তি এড়িয়ে যাওয়ার জন্য, নমনীয় মনোভাব নিয়ে খাতা কাটার জন্য। উপর্যপুরিভাবে আছে প্রশ্নপত্রকে সহজ করে তোলা, যা এসএসসি মানের শিক্ষাকে প্রতিফলন করে না বা এই শ্রেণির মানকে তুলে ধরে না। আরো আছে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া, পরীক্ষার হলে দুর্নীতি ইত্যাদি। অর্থাৎ, সার্বিক বিচারে এই পাশের হার বাঙলাদেশের এসএসসি ও সমমানের শিক্ষার মানকে স্ফীতি হিসেবে তুলে ধরে, ফলে বর্তমান শিক্ষার মান আসলে কোন পর্যায়ে সেই সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় না। 

২০১৬ সালে এসএসসিতে (দাখিল বা ভোকেশনাল মাধ্যম বাদে) ১৩ লাখ ৪ হাজার ২৭৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৬ হাজার ৭শ’ ৬৯ জন শিক্ষার্থী, যা প্রায় ৭.৪২%। এই সংখ্যা-ও অস্বাভাবিকতা নির্দেশ করে। আপনারা কি মনে করেন এই যে হাজার হাজার ছেলেমেয়ে এ+ পাচ্ছে তারা সবাই অতিমেধাবি? পড়াশোনায় অনেক ভালো? না, শুনতে উন্নাসিক শোনালেও এটি চরম সত্য যে মেধা, শিক্ষার পাশের হার, বুদ্ধিমত্তা ইত্যাদি মনোগত বৈশিষ্ট্যাবলী অন্যান্য অনেক শারীরিক (যেমন- মানুষের দৈর্ঘ্য) বৈশিষ্ট্যাবলী বা জিনিসের মতো (যেমন, মানসিক অবস্থা অথবা ডিসঅর্ডারের স্পেকট্রাম) সাধারণত বেল কার্ভ (Bell-shaped curve) বা নরমাল ডিস্ট্রিবিউশন ফলো করে। অর্থাৎ, এ+ যদি সেরা শিক্ষার্থী বাছাইয়ের হয় তবে ২-২.৫% (বড়জোর ৫%) শিক্ষার্থী এ+ পেতে পারে। 

শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে তা তুলে ধরতে গিয়ে গিয়ে পাশের হার জোর করে বাড়িয়ে, এ+ ভুরেভুরে বিতরণ করে শিক্ষিত করা যায় না; দরিদ্রতা দূর করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি টাকা ছাপতে শুরু করে এবং বিতরণ করতে শুরু করে তাতে যেসব দরিদ্রতা দূর হয় না বরং ইনফ্লেইশন ও অন্যান্য প্রতিক্রিয়ার কারণে অর্থনীতি আরো ভেঙে পড়ে তেমনি কৃত্রিমভাবে পাশের হার বাড়িয়ে, প্রশ্নপত্র ফাঁস করে শিক্ষিত প্রজন্ম তৈরি করা যায় না। বাঙলাদেশ এখন তৈরি করছে ক্রিটিক্যাল থিঙ্কিং করতে পারে না, প্রকৌশলে দুর্বল, জটিল ব্যাপারগুলো উপলব্ধি করতে হিমশিম খায় এমন একটি প্রজন্ম। এর ফলাফল এখন না টের পাওয়া গেলেও আগামী কয়েক দশকে যখন এই শিক্ষার্থীরা কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করবে বা করার চেষ্টা করবে, দেশের হাল নিতে চাইবে তখন ফলাফল টের পাওয়া যাবে, এবং বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি হবে। 

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে বর্তমান সরকার তিল তিল করে সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করে দিচ্ছে বাঙলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা। একটি জাতির উন্নয়ন নির্ভর করে শিক্ষা ও বিজ্ঞান প্রযুক্তির উপর। পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ও তাদের দোসররাও বুঝতে পেরেছিলো সেই কথা ১৯৭১-এ, তাই তারা আমাদের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বাছাই করে মেরে ফেলেছে, যেনো আমরা মাথা তুলে না দাঁড়াতে পারি। 

আওয়ামী লীগ একসাথে নয় বরং কৌশলে শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে গড়ে তুলছে মস্তিষ্কবুদ্ধিহীন এক প্রজন্ম। এই যে চারিদিক এতো অরাজকতা, এতো হানাহানি, এতো অসভ্যতা তার পিছনে অন্যতম কারণ সঠিক শিক্ষার অভাব। গত কয়েক বছর ধরে শিক্ষাখাতে অভূতপূর্ব কোনো উন্নতি হয় নি, যদি শিক্ষামন্ত্রী পাশের হারের কথা বলে তৃপ্তি পান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন যে তার সরকার এমন ব্যবস্থা করবে যে বাঙলাদেশে কেউ যেনো ফেইল না করে! অথচ বাঙলাদেশে এখনও শিক্ষাখাতের বরাদ্দ লজ্জাজনকভাবে অনেক কম, লাখ লাখ ছেলেমেয়ে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত অথবা বই পায় না সময় মতো। দাতা রাষ্ট্র কিংবা সংস্থান থেকে মুনাফা ও সাহায্য পাওয়ার জন্য অথবা ভোটের রাজনীতিতে শিক্ষাখাতের উন্নতিকে তুলে ধরতে চাওয়ার কৌশল হিসেবে এই পাশের হারকে কৃত্রিমভাবে বাড়িয়ে দেয়া হলেও আমাদের উপলব্ধি করা দরকার এর পরিণাম কতো ভয়াবহ হতে পারে। 

বামন যেমন চাঁদের জন্য হাত বাড়াতে দ্বিধা করে না, তেমনি গ্রেইড ইনফ্লেইশনের কারণে অনেক শিক্ষার্থী তার মেধার তুলনায় ভারি বিষয়ে ভর্তি হলেও (যেমন, বিজ্ঞান ও উচ্চতর গণিতে) পরবর্তীতে নিজের সীমাবদ্ধতা টের পায়, অনেকসময় তারা পড়াশোনায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলে অথবা আরো খারাপ করতে থাকে টিকে থাকতে না পেরে। অথচ যদি শিক্ষার মান তার স্বাভাবিক মেধাকে প্রতিনিধিত্ব করতো তবে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিষয়ে মান অনুযায়ী পড়াশোনা করে অগ্রসর হতে পারে। অনেকসময় যেহেতু “পাশ করা কোনো ব্যাপারই না” ধরণের চিন্তার কারণে শিক্ষার্থীরা মটিভেইটেড থাকে না, এবং শিক্ষকরাও কষ্ট করে শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রকৃত মেধাকে জাগিয়ে তুলতে উৎসাহ পান না, অর্থাৎ, স্বাভাবিক উৎসাহ ও উদ্দীপনা ব্যাহত করে যখন গ্রেইড ইনফ্লেইশন শিক্ষাব্যবস্থায় প্রশ্রয় দেয়া হয়।

অস্বাভাবিকভাবে শীর্ষস্থান দখল করা এইসব শিক্ষার্থী কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা চাকুরিদাতা প্রতিষ্ঠানের জন্য বেকায়দা অবস্থা তৈরি করে। যেহেতু হাজার হাজার শিক্ষার্থীর “মান” একই অস্বাভাবিক স্ফীতির কারণে, অথচ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা চাকুরিদাতা প্রতিষ্ঠানকে বাছাই করতে হবে সেরাদের তারা সেইজন্য ভর্তিপরীক্ষা, সুপারিশপত্র, বিভিন্ন ভাষাভিত্তিক ও বুদ্ধিভিত্তিক অন্যান্য পরীক্ষার ফলাফলের জন্য আহবান করে; ফলে পুরো ব্যাপারটি আরো জটিল হয়। শুধু তাই নয়, অনেকসময় ফাঁক গলে অযোগ্যও লোকও চাকুরি বা পদ দখল করে নেন, যার নিদর্শন বাঙলাদেশে অহরহ। এছাড়া, যখন গ্রেইড বাড়ানো কিংবা পাশের হার বৃদ্ধির উপর মনোযোগ দেয়া হয় তখন মুখস্তবিদ্যা অথবা চোঁথাপাঠের মতো নোটবইয়ের সরবরাহ বাড়ে, ফলে ব্যাহত হয় শিক্ষার্থীদের কল্পনা ও মেধার স্বাভাবিক বিকাশ, তারা দক্ষতা ও জ্ঞানের জন্য পড়ে না, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরের জীবন ও সমাজে খাপ খাইয়ে নেয়ার জন্য যে কৌশলের প্রয়োজন হয়, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সেইসবের ক্ষেত্রে অনেক দরিদ্র হয় এই শিক্ষার্থীরা, ফলে সমাজ ও দেশ বঞ্চিত হয় যোগ্যতাসম্পন্ন লোকবল থেকে। 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাজ হচ্ছে শিক্ষাদান করা। কিন্তু সরকারি আমলা ও মন্ত্রণালয়ের চাপে যখন শিক্ষকরা বাধ্য হয়ে গ্রেইড স্ফীত করেন তখন শুধু শিক্ষাদানই ব্যাহত হয় না, নষ্ট হয় প্রচুর অর্থ ও সময়েরও। অথচ এই চক্র থেকে বের হওয়া সহজ, সরকারের উচিত গ্রেইড ইনফ্লেইশনকে নিরুৎসাহিত করা, বরং শিক্ষাখাতের উন্নতি, বিশেষ করে অবকাঠামোগত উন্নতি, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেয়া, গবেষণার সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করা, একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা, এবং পাঠ্যপুস্তক হালনাগাদ করা ইত্যাদি ব্যাপার শিক্ষার মানকে অনেক গুণ বাড়াবে, তখন আর কৃত্রিমভাবে পাশের হার বাড়ানোর প্রয়োজন হবে না। মেধার বিকাশ চাই, প্রতিস্থাপন নয়। অন্যান্য অনেক বিষয়ের মতো, শুধুমাত্র সরকারের সদিচ্ছা হলে বাঙলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নতি হতে পারে।

No comments:

Post a Comment

কী নিয়ে মাতামাতি...

13 Reasons Why (1) ADHD (1) Alzheimer's disease (1) Antibiotic Resistance (1) Anxiety (1) Autism (1) Brexit (1) Brief Answers to the Big Questions (10) Britain (1) Bruce Peninsula (1) Cades Cove Scenic Drive (1) Canada (2) Clingsman Dome (1) District 9 (1) Dopamine (1) Dyer's Bay (1) Federico Garcia Lorca (1) Fierté Montréal (2) Gaspé & Percé Rock (1) Global Warming (2) Great Smoky Mountains (2) Heatwave (1) Hemianopia (1) infographics (1) Instagram (104) International Balloon Festival (1) Interstate 77 (1) Lift (1) Links (1) Maple syrup boiling down (1) Maple syrup harvesting (1) Marconi Union (1) Mike Krath (1) Montmorency Falls (2) Montreal International Jazz Festival (1) Montreal Pride Parade (2) Mother Teresa (1) Movies (1) Music (2) Netflix (1) Niagara Falls (3) Nickelback (1) Nirvana (1) North Carolina (1) nutella (1) Photography (2) Photos (104) Poets of the Fall (2) Psychology (1) Rain storm in Montreal (1) Rape (1) Reading List (1) Saint-Remi (1) Samuel de Champlain Bridge (1) Sandra Crook (1) Schizophrenia (1) Sci-Fi (1) Sci-Hub (1) Shortest Sci-Fi (1) Smoky Mountains (1) Stephen Hawking (15) Sunshine 2007 (1) Tennessee (1) The Beatles (1) The Danish Girl (1) The Grand Design (8) The Handsome Family (1) Tobermory (1) Toronto (2) Transexualism (1) True Detective (1) Tyrannosaurus rex (1) Wallingford Back Mine – Mulgrave et Derry (1) West Island (1) Womenchapter (1) অটিজম (3) অটোয়া (1) অণুগল্প (7) অনুবাদ (17) অভিগীতি (12) অভিলিপি (9) অর্থনীতি (2) অ্যালকোহল (1) আইন ও বিচারব্যবস্থা (1) আইসিস (2) আচরণগত স্নায়ুবিজ্ঞান (1) আত্মহত্যা (2) আলঝেইমারের রোগ (3) আলোকচিত্র (6) আলোকবাজি (9) ইচ্ছেকথা (3) ইন্সটাগ্রাম (104) উইমেন-চ্যাপ্টার (1) উদ্বেগ (1) উবার (1) একুশে বইমেলা (1) এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ (1) এম-তত্ত্ব (5) কবিতা (95) কম্পিউটার বিজ্ঞান (1) করোনাভাইরাস (6) কলাম (5) কানাডা (4) কাব্যালোচনা (2) কাসেম বিন আবুবাকার (1) কিশোরতোষ (1) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (1) কৃষ্ণগহ্বর (1) কোভিড-১৯ (8) ক্যান্সার (1) ক্রসফায়ার (1) ক্লোনিং (1) খাদ্যব্যবস্থা (1) গণতন্ত্র (1) গবেষণা (1) গবেষণাপত্র (1) গর্ভপাত (1) গল্প (8) গাঁজা (1) গান (17) গুজব (1) গ্যাব্রিয়েলা মিস্ট্রাল (1) চলচ্চিত্র (4) ছড়া (5) ছবি (104) ছোটগল্প (5) জঙ্গিবাদ (1) জনস্বাস্থ্য (2) জিকা ভাইরাস (1) জীববিজ্ঞান (1) জীবাণু (1) ট্রান্সসেক্সুয়াল (1) ট্রান্সসেক্সুয়ালিজম (1) ডাইনোসর (1) ডাউনলোড (1) ডোপামিন (1) তাপমাত্রা (1) তিল-গপ্পো (17) তুষার দত্ত (2) তেজস্ক্রিয়তা চিকিৎসা (1) দূরবীন (2) দৃষ্টিশক্তি (1) ধর্ম (3) ধর্ষণ (2) নায়াগ্রা ফলস জলপ্রপাত (1) নারী (3) নারী স্বাধীনতা (1) নুটেলা (1) নৈতিকতা (1) পরিবেশ (1) পাঁচমিশালী (1) পাঠসূচি (1) পাম তেল (1) পাহাড় (1) পুস্তক (1) পেডোফিলিয়া (1) প্রকৃতি (1) প্রবন্ধ (2) প্রবাস (2) প্রাইমেট (1) ফটোগ্রাফী (1) ফেসবুক (1) ফ্রান্স (1) বই (2) বড় প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর (10) বয়ঃসন্ধি (1) বর্ণবাদ (1) বাঙলাদেশ (18) বাবা (1) বাংলাদেশ (1) বিজ্ঞপ্তি (1) বিজ্ঞান (13) বিটলস (1) বিষণ্নতা (3) বুরকিনি (1) বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি (7) বৈশ্বিক উষ্ণতা (1) ব্যক্তিত্ব (1) ব্যথা (1) ভাইটামিন ডি (1) ভাইরাস (1) ভালোবাসা (1) ভুয়া খবর (1) ভেন্টিলেটর (1) ভ্রমণ (3) মনস্তত্ত্ব (1) মনোবিজ্ঞান (19) মন্ট্রিয়াল (1) মন্ট্রিয়াল আন্তর্জাতিক জ্যাজ উৎসব (2) মস্তিষ্ক ক্যান্সার (1) মহিমান্বিত নকশা (3) মাদক (1) মাদকাসত্তি (2) মাদার তেরেসা (1) মানসিক স্বাস্থ্য (5) মুক্তগদ্য (3) মুক্তচিন্তা (3) মুক্তিযুদ্ধ (3) মৌলবাদ (1) যাপিত জীবন (2) যুগান্তর পত্রিকা (1) যৌনতা (1) রাজনীতি (1) রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প (3) রূপান্তরকাম (1) রৌদ্রস্নান (1) লিওনার্ড ম্লোডিনো (5) লিংক (2) লিঙ্গরূপান্তর (1) লিঙ্গরূপান্তরকারী (1) লিথিয়াম (1) লিফট (1) শিক্ষাব্যবস্থা (1) শিশুতোষ (3) সংগীত (3) সন্ত্রাসবাদ (1) সংবাদমাধ্যম (1) সময়ভ্রমণ (1) সমালোচনা (1) সর্দিগর্মি (1) সানশাইন (1) সামাজিক দূরত্ব (1) সাম্প্রতিক দেখা চলচ্চিত্র (1) সার্স-কোভ-২ ভাইরাস (4) সাহিত্য (4) স্কিৎসোফ্রেনিয়া (1) স্টিফেন হকিং (16) স্ট্রোক (1) স্নায়ুবিজ্ঞান (12) স্নায়ুবিষ (1) স্বাস্থ্যসেবা (1) হলুদ (1)
রোদের অসুখ © 2008 Por *Templates para Você*