রোদের চাদর
আপেল ঘ্রাণে ম্রিয়মান এই হেমন্ত
হেমন্ত বিগত স্মৃতিতে ঘুম
পানের বরজে একটি রাত অক্লান্ত
ক্লান্ত ঘরে অন্ধকার নিঝুম
সে স্পর্শে অটুট লিখে যায় প্রণয় অক্ষর
সুবর্ণ উল্কিতে এঁকে যায় আপন স্বাক্ষর
আপেল ঘ্রাণে ম্রিয়মান এই হেমন্ত
হেমন্ত বিগত স্মৃতিতে ঘুম
পানের বরজে একটি রাত অক্লান্ত
ক্লান্ত ঘরে অন্ধকার নিঝুম
সে স্পর্শে অটুট লিখে যায় প্রণয় অক্ষর
সুবর্ণ উল্কিতে এঁকে যায় আপন স্বাক্ষর
বাহুতে তার তোলা একটি সিঁড়ির অবয়ব
অবয়ব আমার জানে মালতীর গন্ধ সব
তার জানলায় মেঘ ভাসে থোকা থোকা
চাঁদের ভস্মে সে লুকিয়ে রাখে কার নজর
অবয়ব আমার জানে মালতীর গন্ধ সব
তার জানলায় মেঘ ভাসে থোকা থোকা
চাঁদের ভস্মে সে লুকিয়ে রাখে কার নজর
মৌনতার ঘরে দু'জ্নে রই চুপচাপ
বাইরে বৃষ্টিতে রাত্রি ঝরে টুপটাপ
ভোরের আলোতে চলে যাবে সে একা
অস্থির দিনে সে আমার রোদের চাদর
২৬/১১/২০০৯
বাইরে বৃষ্টিতে রাত্রি ঝরে টুপটাপ
ভোরের আলোতে চলে যাবে সে একা
অস্থির দিনে সে আমার রোদের চাদর
২৬/১১/২০০৯
ঠোঁট আমার অন্ধ মাতাল
তার কাছে সবকিছু যেনো বেখেয়ালি খেয়াল
তার ত্বকের মদে ঠোঁট আমার অন্ধ মাতাল
তার ত্বকের মদে ঠোঁট আমার অন্ধ মাতাল
সে রৌদ্র অক্ষরে ভোরের কাব্য লেখে মেঘস্লেটে
সে গোপন বাসনার কথা বলে ভীষণ অকপটে
শরীরে ভাসে শরীরের সাপ্পান উম্মাতাল
তার ত্বকের মদে ঠোঁট আমার অন্ধ মাতাল
সে গোপন বাসনার কথা বলে ভীষণ অকপটে
শরীরে ভাসে শরীরের সাপ্পান উম্মাতাল
তার ত্বকের মদে ঠোঁট আমার অন্ধ মাতাল
ছাদের নির্জনতা আমাদের সম্বল
তার কেশে একটি হাওয়া বিহ্বল
তার কাছে যেন সবকিছু বেখেয়ালি খেয়াল
তার ত্বকের মদে ঠোঁট আমার অন্ধ মাতাল
তার কেশে একটি হাওয়া বিহ্বল
তার কাছে যেন সবকিছু বেখেয়ালি খেয়াল
তার ত্বকের মদে ঠোঁট আমার অন্ধ মাতাল
তুমি এক জলমাধুরী
তোমার জানলায় ভাসানো অলক মেঘ
হাওয়ার রথে উড়ে আসে বৃক্ষের আবেগ
ফিরিয়ে দিও না করি মাধুকরী
মরু জীবনে তুমি এক জলমাধুরী
হাওয়ার রথে উড়ে আসে বৃক্ষের আবেগ
ফিরিয়ে দিও না করি মাধুকরী
মরু জীবনে তুমি এক জলমাধুরী
কী দিবে আর হয়তো নতুন শিকল
আমি নীতিহীন মাতাল
সারাদিন মেঘের অভিমানে অবিচল
উঠোনে ঝরি বেখেয়াল
আজলা ভরে যদি কুড়িয়ে নিতে স্বপ্নসুন্দরী
আমি নীতিহীন মাতাল
সারাদিন মেঘের অভিমানে অবিচল
উঠোনে ঝরি বেখেয়াল
আজলা ভরে যদি কুড়িয়ে নিতে স্বপ্নসুন্দরী
তার চোখে আমি এক স্বপ্নপাঠক
তাকে চায় হাজার-ও জন একান্ত
তার সাথে কল্পনায় সাজাই বৈঠক
না-পাওয়ার আশংকায় থাকি অশান্ত
এক স্পর্শে আশ্বাস দিতে যদি হাত ধরি
এক স্পর্শে আশ্বাস দিতে যদি দু’ হাত ধরি
১৬/১/২০১০
তাকে চায় হাজার-ও জন একান্ত
তার সাথে কল্পনায় সাজাই বৈঠক
না-পাওয়ার আশংকায় থাকি অশান্ত
এক স্পর্শে আশ্বাস দিতে যদি হাত ধরি
এক স্পর্শে আশ্বাস দিতে যদি দু’ হাত ধরি
১৬/১/২০১০
হাওয়ায় দিলে ঝাঁপ, হাওয়ায় দিলে উড়াল
তুমি হাওয়ায় দিলে ঝাঁপ, হাওয়ায় দিলে উড়াল
আমি হাওয়ায় উড়ালাম জোছনার একটি রুমাল
হাওয়ার ঢেউয়ে উড়ে যার চুলপাখি
হাওয়ার ছকে তার দেহপাতা আঁকি
আমার যেমনিচ্ছে খেয়াল
আমি হাওয়ায় উড়ালাম জোছনার একটি রুমাল
হাওয়ার ঢেউয়ে উড়ে যার চুলপাখি
হাওয়ার ছকে তার দেহপাতা আঁকি
আমার যেমনিচ্ছে খেয়াল
নীল মেঘ দেয় হাতছানি
জামকালো তিলে ঘুমখনি
তোমার যেমনিচ্ছে খেয়াল
জামকালো তিলে ঘুমখনি
তোমার যেমনিচ্ছে খেয়াল
তোমার নদীতে লুকাই সাঁতার
তোমাকে চাই যে কোন প্রকার
আমার যেমনিচ্ছে খেয়াল
৩১/০৭/২০০৮
তোমাকে চাই যে কোন প্রকার
আমার যেমনিচ্ছে খেয়াল
৩১/০৭/২০০৮
যাক উড়ে স্বপ্নতীরে চিল ও ছায়া
সে চুলের ঘুড়িতে উড়ায় মধুর ভুল
আঁচলে তার আমার বিকেল বকুল
যাক উড়ে তবে স্বপ্নতীরে চিল ও ছায়া
হাতের মুঠোয় লেগে থাকে তার সঙ্গমায়া
আঁচলে তার আমার বিকেল বকুল
যাক উড়ে তবে স্বপ্নতীরে চিল ও ছায়া
হাতের মুঠোয় লেগে থাকে তার সঙ্গমায়া
আমার সারাদিন উলুবলু লাগে
সে করছে কোথাও খুনসুটি
তার তৃষ্ণায় সারা রাত্রি জাগে
তার কাছেই যেনো মনছুটি
সে করছে কোথাও খুনসুটি
তার তৃষ্ণায় সারা রাত্রি জাগে
তার কাছেই যেনো মনছুটি
যেখানে ইচ্ছে যেতে পারো আছে জায়েজ
আমার চোখের পাহারায় বেঁধেছি যে বেশ
১৬/৩/২০১০
আমার চোখের পাহারায় বেঁধেছি যে বেশ
১৬/৩/২০১০
যারা এইসব গান 'পড়ে' ক্লান্ত তারা নিচের এইগান দুটি শুনুন। সচল রাহিন হায়দারের সংগীতায়োজন ও গাওয়া।
অহং লেগে আছে যার চুলের খোঁপায়
কেবা জানে মন খারাপের এইসব দুপুর মানে
No comments:
Post a Comment